রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, একজন যাত্রী সর্বোচ্চ চারটি টিকেট নিতে পারবেন। তবে বিক্রিত টিকেট ফেরত দেওয়া যাবে না। অগ্রিম টিকেট বিক্রির পাশপাশি নিয়মিত টিকেট বিক্রি কার্যক্রম চলবে।
সুত্র জানায়, ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বিক্রি হবে ২০ সেপ্টেম্বরের টিকেট। ১৬ সেপ্টেম্বর ২১, ১৭ সেপ্টেম্বর ২২, ১৮ সেপ্টেম্বর ২৩ এবং ১৯ সেপ্টেম্বর বিক্রি হবে ২৪ সেপ্টেম্বরের অগ্রিম টিকেট।
একইভাবে ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে পাওয়া যাবে ফিরতি টিকেট। এদিন বিক্রি হবে ২৭ সেপ্টেম্বরের টিকিট। ২৪ সেপ্টেম্বর ২৮, ২৫ সেপ্টেম্বর ২৯, ২৬ সেপ্টেম্বর ৩০ এবং ২৭ সেপ্টেম্বর বিক্রি হবে ১ অক্টোবরের টিকেট।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জিএম মকবুল আহমেদ বলেন, কাউন্টারে যতোক্ষণ টিকেট থাকবে ততক্ষণ স্বচ্ছভাবে টিকেট বিক্রি হবে। কোন ধরণের অনিয়ম হবে না।
যে কোন ধরণের অনিয়ম ও কালোবাজারি বন্ধে রেল পুলিশ, নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাবের অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
স্টেশন ম্যানেজার জানান, মোট টিকেটের মধ্যে সাধারণ গ্রাহকদের জন্য ৬৫ শতাংশ স্টেশনে এবং ২৫ শতাংশ অনলাইনে উন্মুক্ত। বাকি পাঁচ শতাংশ ভিআইপি এবং পাঁচ শতাংশ রেলওয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ থাকে।
পরিবহন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম থেকে ৮টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে।সুবর্ণ এক্সপ্রেস প্রতিদিন সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে, মহানগর প্রভাতি সকাল ৭টায়, মহানগর গোধূলী বিকাল ৩টায় ও তূর্ণা এক্সপ্রেস রাত ১১টায় ঢাকার উদ্যেশে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যাবে।
পাহাড়িকা সকাল ৮টায় ১৫ মিনিটে, উদয়ন এক্সপ্রেস রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে সিলেটের উদ্যেশ্যে এবং মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিকাল পাঁচটায় চাঁদপুরের উদ্যেশ্যে চট্টগ্রাম ত্যাগ করবে।
এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে দুই জোড়া স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে জানিয়ে জিএম বলেন, আমরা চাই যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে। এজন্য সব ধরণের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। দুর্ঘটনা ও যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
Discussion about this post