অভিযোগের প্রেক্ষিতে সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টার দিকে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এর আগে ওই পল্লী চিকিৎসককে চরফকিরা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে আটক করে রাখে স্থানীয়রা।
অভিযুক্ত পল্লী চিকিৎসক আবুল কাশেম চরফকিরা ইউনিয়নের চরকালী গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে। সোমবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের চাপরাশিরহাট পূর্ব বাজারে নিজের ফার্মেসিতে ধর্ষণকাণ্ড ঘটান তিনি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই নারী চিকিৎসার জন্য সকালে তার সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া কিশোরী মেয়েকে নিয়ে চাপরাশিরহাট পূর্ব বাজারের জনকল্যাণ ফামের্সিতে পল্লী চিকিৎসক কাশেমের কাছে যান। অনেক আগ থেকেই ওই নারী কাশেমের কাছে চিকিৎসার জন্য যাতায়াত করতেন।
ফার্মেসিতে আসার পর কাশেম তার সহকারী চাঁন মিয়ার সহযোগিতায় দোকানের পেছনের কক্ষে নিয়ে ওই নারীকে ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করে ফেলেন। এরপর তিনি ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। তবে কিশোরীর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এসে কাশেমকে আটক করে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান সাজিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অভিযুক্ত পল্লী চিকিৎসক কাশেমকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Discussion about this post