সৌদি আরবে কারাদণ্ড
সৌদি আরবে মোহাম্মদ আল ওতাইবি ও আব্দুল্লাহ আল আত্তাওয়াবি নামে দুই মানবাধিকার কর্মী কে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তাদের সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। তাদের দুজনকে যথাক্রমে ১৪ ও ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে স্বাধীন সংস্থা খোলা ও দেশের জন্য ক্ষতিকর বিবৃতি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য পর্যবেক্ষণকারী ব্রিটিশ সংস্থা মিডলইস্ট মনিটর এ খবর জানিয়েছে।বৃহস্পতিবার অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক বিবৃতিতে বলা হয়, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান দায়িত্ব নেওয়ার পর ওতাইবি ও আত্তাওয়াবি প্রথম কর্মী হিসেবে শাস্তির মুখোমুখি হলো।এর মধ্যে গত মে মাসে নরওয়েতে স্ত্রীর কাছে যাওয়ার সময় কাতারের দোহা বিমানবন্দর থেকে ওতাইবিকে গ্রেফতার করা হয়। নরওয়েতে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। পরে তাকে সৌদি আরব নিয়ে গিয়ে শাস্তির মুখোমুখি করা হলে।
মানবাধিকার কর্মী সম্পর্কে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বিবৃতি
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মধ্যপ্রাচ্য পরিচালক সামাহ হাদিদ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘মোহাম্মদ আল ওতাইবির এমন কঠোর সাজা আমাদের ভয় পাইয়ে দিয়েছে। মোহাম্মদ বিল সালমানের নেতৃত্ব সৌদি আরবে নাগরিক সমাজ ও তাদের চুপ রাখতে চায়।’
বিষয়টি নিয়ে সৌদি সরকারের যোগাযোগ দফতর থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সমাজে এমন অনেককে দেখি যারা অন্যের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেন। আমাদের জাতীয় জীবনের অনেক বড় বড় অর্জন, যেমন ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন অথবা ফুলবাড়ী, কানসাটের মতো জাতীয় সম্পদ রক্ষার আন্দোলনে এমন অনেক মানুষের অবদান রয়েছে। যারা আমাদের সমস্যা সমাধানে কাজ করেন এমন মানুষ আমাদের চারপাশেও কিন্তু দেখা যায়, । ধরাযাক, মনিকা রাণীর কথা। যে কোনো মানুষের বিপদে পরার কথা শুনলেই তিনি ছুটে যান। সেটা নারী নির্যাতনের ঘটনাই হোক আর রাস্তাঘাটের সমস্যাই হোক।মনিকা রাণী প্রথমে সমস্যাটা বোঝাতে চেষ্টা করেন, এইসমস্যা সমাধানে কার বা কাদের কী দায়িত্ব রয়েছে সেটা সবার সাথে আলোচনা করেন। তারপর অন্যদের সাথে নিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছে যান, থানা বা আদালতে যান, অফিস-আদালতে যান। কখনো আবার সবাইকে নিয়ে মিছিল-মিটিং ও করেন। মনিকা রাণী একা নন, এমন অনেক মানুষ রয়েছেন আমাদের মধ্যে। এই মানুষরাই মানবাধিকার কর্মী
Discussion about this post