মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকরে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে কাশিমপুর কারাগার কর্তৃপক্ষ। প্রাণ বাঁচাতে মীর কাসেম রাষ্ট্রপতির কাছে অনুকম্পা চাইবেন কিনা সে বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষ আজ আবার তার কাছে জানতে চাইবেন।
বুধবার সকালে মীর কাসেমকে রিভিউ খারিজের রায় পড়ে শোনানো হয়। এ সময় রাষ্ট্রপতির কাছে অনূকম্পা চাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ছেলের সাথে আলাপ করতে চান বলে জানিয়েছে পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি মীর কাসেমের ছেলে আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর হেফাজতে আছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন মীর কাসেমের ছেলে নিখোঁজের বিষয়ে সরকারের কাছে কোন তথ্য নেই। কারো জন্য রায় কার্যকর বন্ধ থাকবে না। সিদ্ধান্ত নিতে মীর কাসেম সর্বোচ্চ সাত দিন সময় পাবেন।
Discussion about this post