ম্যাচের প্রথমার্ধে আক্রমণ আর পাল্টা-আক্রমণে ম্যাচ গড়ালেও দুই দলের কোনো দলই গোলের দেখা পায়নি। ম্যাচের ১৫ মিনিটে ইনিয়েস্তার বাড়ানো বলে ক্রোয়িশিয়ান তারকা রেকিটিক শট নিলে স্বাগতিক গোলরক্ষক ও’ব্লাক তা রুখে দেন। ১৭ মিনিটে অ্যাতলেতিকোর সামনে গোলের দরজা খুলে যেতো যদি না তোরেস সুযোগ নষ্ট না করতেন আর গ্রিজম্যান অফসাইটের ফাঁদে পা না দিতেন।
বিরতির পর ম্যাচের ৫১ মিনিটে লিড নেয় অ্যাতলেতিকো। স্বাগতিকদের হয়ে গোল করেন তোরেস। লিভারপুলের সাবেক এ তারকা থিয়াগোর অ্যাসিস্ট থেকে বার্সার জালে বল জড়িয়ে দেন।
পিছিয়ে থেকে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া কাতালানরা বেশি সময় নেয়নি। চার মিনিট পর খেলার ৫৫ মিনিটের মাথায় নেইমার দলকে সমতায় ফেরান। ৬০ মিনিটে রেকিটিকের বদলি হিসেবে মাঠে নামেন মেসি। লিভারপুলের আরেক সাবেক তারকা লুইস সুয়ারেজের অ্যাসিস্ট থেকে গোল করেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার।
মেসির গোলে ম্যাচের ৭৭ মিনিটে প্রথবারের মতো লিড নেয় বার্সা। বাকি সময়ে আর কোনো গোল হয়নি।
ফলে, পিছিয়ে থেকেও ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে লুইস এনরিকের বার্সা।
Discussion about this post