আত্মহত্যার কারণে দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর মৃত্যু হয়েছে-ময়নাতদন্তে আসা এমন প্রতিবেদন প্রত্যাখান করেছে এই ছাত্রলীগ নেতার পরিবার।
বুধবার দুপুরে পুলিশের হাতে এই প্রতিবেদন আসে। প্রতিবেদনের বিষয়ে জানার পরপরই পরিবারের পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদন প্রত্যাখান করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে দিয়াজের পরিবার।
দিয়াজ ইরফান চৌধুরী বড় বোন অ্যাডভোকেট জুবাইদা ছরওয়ার নিপা বলেন, আমরা নিশ্চিত আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এই প্রতিবেদন প্রত্যাখান করছি। আমরা এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
দিয়াজের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) রেজাউল মাসুদ কে বলেন, আমরা ফরেনসিক বিভাগের তৈরি করা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। প্রতিবেদনে একজন অধ্যাপক ও দুইজন সহকারী অধ্যাপকের স্বাক্ষর রয়েছে। প্রতিবেদনে আত্মহত্যার কথা উল্লেখ আছে।
তিনি দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর গলায় আঁচড়ের দাগ আত্মহত্যাকাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামের কারণে হয়েছে, প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এমন তথ্যও জানান।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর মৃত্যুর পর থেকেই তাকে হত্যা করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করে আসছিল তার পরিবার।
Discussion about this post