বুধবার গভীর রাতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কইডুবি এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ‘সোনারতরী’ পরিবহনের বাসটি রাস্তার পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেলে ২৫ যাত্রী নিহত হন, আহত হন অন্তত ২০ জন। নিহতদের মধ্যে ২০ জন পুরুষ ও পাঁচ জন নারী রয়েছেন।
অর্ধ শতাধিক যাত্রী নিয়ে বাসটি ঢাকার গাবতলী থেকে যাত্রী নিয়ে পটুয়াখালী যাচ্ছিল। নিহতদের মধ্যে প্রাথমিকভাবে ২০ জনের নাম জানা গেছে।
ভাঙ্গা মহাসড়ক পুলিশের এএসপি বেলাল হোসেন বলেন, “দুর্ঘটনায় গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে বাসটির সামনের অর্ধেক দুমড়েমুচড়ে গেছে। বাসটির দ্রুতগতির কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।”
তিনি জানান, ঘটনাস্থলেই ২২ জন মারা যান। ভাঙ্গা হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান এক জন। আর ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় আরও দুজনের।
দুর্ঘটনায় আহত যাত্রী শাহীন মিয়া, রুবেল ও মানিক ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
তারা সাংবাদিকদের জানান, চালক শুরু থেকেই বেপোরোয়া গতিতে বাস চালাচ্ছিলেন। যাত্রীরা কয়েকবার বলার পরও তিনি শোনেননি।
Discussion about this post