রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি ভবনের জন্য জমিসহ ইমারত ক্রয়ে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
এক রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানে ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, স্বরাষ্ট্র সচিব পুলিশের আইজি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-ভিসি, রেজিস্টার ও ট্রেজারারকে এই রুলে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত ৫ মার্চ ‘জমি কিনতে রাবিতে গুরুতর জালিয়াতি’ এই শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ঐ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে হাইকোর্টে রিট করেন আসাদুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি।
উল্লেখ্য, ঢাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অতিথি ভবনের জন্য জমিসহ ইমারত কেনায় সরকারি ক্রয় নীতিমালা লঙ্ঘন করে গুরুতর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এক্ষেত্রে দরপত্র দাখিলকারী প্রতিষ্ঠানের দরপত্র বাতিল এবং পুনরায় দরপত্র আহ্বান ছাড়াই ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার কেনাবেচায় (দলিল এবং চুক্তি সম্পাদন) অনিয়ম ও দুর্নীতিসহ নানা অসঙ্গতির মাধ্যমে অন্তত সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
Discussion about this post