পুলিশ ও আদালত সূত্র জানায়, উপজেলার বিঘা আহম্মদীয়া ফাজিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ও শেখপুড়া গ্রামের কৃষক কালু মিয়ার ছেলে তুষার ২০১০ সালের ২৩ আগস্ট রমজানের রাতে নামাজ আদায় করতে বাড়ি থেকে বের হয়। পরে পাশের গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলেরা তাকে তুলে নিয়ে যায়। পরদিন দুপুরে উদিমপাড়ার নির্জন মাঠে গলা ও পেট কাটা অবস্থায় তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।
পরে তুষারের বাবা কালু মিয়া বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় আবদুর রহিমের ছেলে ফারুক, ইউসুফ, আলমগীর ও আরিফের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এরপর পুলিশ অভিযুক্ত চার সহোদরকে গ্রেফতার এবং তদন্ত শেষে আসামি আলমগীর ও আরিফের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার ঘটনায় ওই দুই আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌসুলি (পিপি) মো. জসিম উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এদিকে, এ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন তুষারের বাবা কালু মিয়া।
Discussion about this post