গাজীপুরের পূবাইল এলাকার কয়ের উচ্চ বিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষক মো. মশিউর রহমানের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠে।
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রতন কুমার সাহা বলেন, বিকেলে পরিচালনা পর্ষদের জরুরি সভা ডেকে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক মো. মশিউর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
ওই ছাত্রীর বাবা জানান, তার মেয়ে ওই শিক্ষকের কাছে ইংরেজি প্রাইভেট পড়তো। গত রমজান মাসের আগে একদিন তার কাছে প্রাইভেট পড়া শেষে স্কুলের একটি কক্ষে কোকের সঙ্গে নেশা জাতীয় কিছু খাইয়ে তার মেয়ের প্রথম সর্বনাশ করে শিক্ষক মশিউর। কয়েক মাস পরে মেয়ে অন্তঃস্বত্তা হয়ে পড়লে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কাউকে বিষয়টি বলতে না করেন। সেই সঙ্গে তার মেয়েকে গর্ভপাত করান।
স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, অভিযুক্ত মশিউরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বিধি অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।
এদিকে, অভিযুক্ত মশিউরের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করে তার ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
Discussion about this post