নিহতের স্ত্রী শিরীন আক্তার শনিবার রাতে পীরগাছা থানায় এই মামলা দায়ের করেন বলে ওসি আমিনুল ইসলাম জানান।
স্থানীয় ইটভাটা ‘এম এম ব্রিকস’ এর মালিক আসাদুজ্জামান রুজু (৪৮) ও তার ছোট ভাই রাহাতকে (৩৭) এ মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে।
ওই ইটভাটার কাছেই শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে খুন হন ইটাকুমারী ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি সদরুল। চার-পাঁচজন দুর্বৃত্ত মোটরসাইকেল আটকে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
ওসি বলেন, “ওই ইটভাটা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরেই সদরুল খুন হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”
তিনি জানান, আসামিদের মধ্যে ইটভাটার নৈশপ্রহরী বুদা মেম্বার (৬০) ও স্থানীয় বাসিন্দা আমির হামজাকে (৪৫) শনিরাব রাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পীরগাছা থানার এসআই ওবায়দুর রহমান জানান, ওই ইটভাটা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত বছর সেপ্টেম্বরে ভাটার মালিক আসাদুজ্জামান রুজুর ভাই খায়রুল ইসলাম খুন হন। সে সময় সদরুলকে প্রধান আসামি করে থানায় মামলা হয়।
ওই মামলায় দীর্ঘদিন কারাগারে থাকার পর গত ১০ অক্টোবর জামিনে মুক্তি পান সদরুল।
Discussion about this post