বিডি ল নিউজঃ সোমবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়ারা জজ আদালতের বিচারক হাফিজুর রহমান এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আরিফুল বারী পাবনার আটোয়া এলাকার বাসিন্দা।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, পাবানা সদরের শালগাড়িয়া এলাকার বাসিন্দা সোনালী পাবনা মানসিক হাসপাতালের সিনিয়র নার্স হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
সোনালীর মেয়ে বগুড়ার উপশহর এলাকার একটি আবাসিক স্কুলের শিক্ষার্থী। একই স্কুলে আরিফুলের মেয়েও লেখাপড়া করত।
সেখান থেকে আরিফুলের সঙ্গে সোনালীর পরিচয় ও পরে সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
২০১২ সালের ২৮ মে সোনালী ও আরিফুল বারী স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার উলিপুরে শাহাদত হোসেনের বাড়িতে ওঠেন। পরদিন সকালে বাথরুমে সোনালীর লাশ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়ের হলে আরিফুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দিও দেন তিনি।
Discussion about this post