ইউনিয়ন পরিষদ আইন ২০০৯’র ২৯(৩) ধারা অনুযায়ী, সাধারণ নির্বাচনের তারিখ থেকে পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অর্থাৎ এবারও ২৯ মার্চের আগের ১৮০ দিনের মধ্যেই ওই ২১ উপকূলীয় উপজেলার ইউপিগুলোর নির্বাচন শুরু হবে।
আইন অনুযায়ী, গত ২ অক্টোবর এ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনে ৪ হাজার ৫৫৩টি ইউপির তালিকা পাঠিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। যেসব ইউপির মেয়াদ পূর্ণ হবে ২৯ মার্চ থেকে ৫ জুলাইয়ের মধ্যে।
এ বিষয়ে ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সাড়ে চার হাজার ইউপির তালিকা পাঠিয়েছে। এসবের মধ্যে যেগুলোর মেয়াদ যখন শেষ হবে, সেগুলোর নির্বাচন সে অনুযায়ী করা হবে। আইনে কোনো ইউপির মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করার কথা বলা হয়েছে।
দেশে ১৯৭৩, ১৯৭৭, ১৯৮৩, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৭, ২০০৩ এবং ২০১১ সালে মোট আটবারের মতো ইউপি নির্বাচন হয়েছে। এবারের আয়োজন হবে নবম। যেখানে ২০১৫ সালে যারা নতুন ভোটার হচ্ছেন তারাও ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন।
Discussion about this post