হজ অফিসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, হজযাত্রীর কাগজপত্রের সঙ্গে ৫ থেকে ৫০ কিলোবাইট মাপের ছবি দিতে হবে। অপরদিকে সৌদি মিশন থেকে বলা হয়েছে, ৫ থেকে ১৫ কিলোবাইটের ছবি দিতে হবে।
কিন্তু সৌদি মিশনের বিষয়টি মাথায় না রেখেই ছবি আপ করা হয় অনলাইনে। এ কারণে ভিসা পাননি এখনও প্রায় আড়াই হাজার হজযাত্রী।
মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, প্রথম হজ ফ্লাইটের যাত্রীদের প্রায় অর্ধেক ভিসা না পাওয়ায় যেতে পারেননি। তারা ভিসা পাওয়ার পর দ্বিতীয় বা তৃতীয় হজ ফ্লাইটে যাবেন। তবে প্রথম হজ ফ্লাইটের ৪১৯ জনের কোটা আশকোনা ক্যাম্পে অবস্থান নেওয়া দ্বিতীয় বা তৃতীয় ফ্লাইটের হজযাত্রীদের দিয়ে পূরণ করা হয়েছে।
এদিকে আড়াই হাজার হজযাত্রীর ভিসা না হওয়ার বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে হজ অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। তবে রোববার (১৬ আগস্ট) রাত ৮টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত কয়েক দফা মোবাইল ফোনে (০১৫৫২-৩১০১১১) যোগাযোগ করা হলেও আশকোনার হজ পরিচালক আবু সালেহ মোস্তফা কামাল ফোন রিসিভ করেননি।
রোববার সকালে বাংলাদেশ থেকে প্রথম হজ ফ্লাইট ৪১৯ জন যাত্রী নিয়ে সৌদি আরবের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ফ্লাইটটি জেদ্দায় পৌঁছালে হজযাত্রীদের সে দেশের পক্ষ থেকে অভ্যর্থনা জানানো হয়।
Discussion about this post