এম,মিসবাহ উদ্দিন: এইসব সন্ত্রাসিদের বিরুদ্ধে চাই সামাজিক প্রতিরোধ সাভার ও গাজীপুরের ঘটনা দুটি এবং এর পাত্র পাত্রী ভিন্ন হলেও অপরাধের ধরন প্রায় অভিন্ন! গত শনিবার সাভারে এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ও রবিবার গাজীপুরে স্কুলছাত্রী গনধষণের শিকার হয়। তারা দুজনই বেড়াতে গিয়েছিল তাদের কথিত প্রেমমিক বা বন্ধুর সঙ্গে । অথচ ওই দুবৃওদ্বয় সহযোগিদের নিয়েমেয়ে দুটিকে ধর্ষন করে পালিয়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রীটি নিজে গিয়ে থানায় অভিযোগ করতে পারলেও, স্কুলছাত্রী কে প্রতিবেশিরা উদ্বার করে স্থানিয় হাসপাতালে ভর্তি করে । এ ছাড়া সোমবার সোহরাওয়দ্ী উদ্যানে বান্ধবীকে ধর্ষনের হুমকি দিয়ে তার বন্ধুর কাছ থেকে ক্রেডিট কাড দিয়ে ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে আরেক দুর্বৃও দল দেশে আইন আছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহীনি আছে। তারপরও একের পর এক খুন, ধর্ষন, গনধর্ষনের ঘটনা ঘটে চলেছে। কি করছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহীনি ? অপরাধ সংগটিত হওয়ার পর দু- একজন কে গ্রেপ্তার করেই তাদের কাজ শেষ করে , আর এভাবে যদি প্রতিদিন এইসব ঘৃণ কাজ চলতে থাকে তাহলে সমাজ কুলসিত হবে সমাজকে কখনই বদলানু যাবেনা।
এটা ঠিক যে সমাজের কিছু ঘৃন লোকই এসব ঘৃন্য অপরাধের সাথে জড়িত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর ও সঠিক ভাবে শায়েস্তা করা অসম্ভব নয়। কিন্তুবতারা সেই কাজ করতে তারা অলসতা করে অনেক সময় আসামিরা প্রকাশে বুক উচু করা চলা ফেরা করে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনি তাদের গ্রেপ্তার করেনা আর এভাবে সমাজ ও দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়
তাই আসুন এই সমাজ দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই ঘৃন্য জঘন্য লোক দের বিরোদ্বে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে রুখেদাড়াতে হবে আমাদের কে তাহলে এই সমাজ দেশটাকে সুন্দরভাবে গড়া যাবে।
Discussion about this post