সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুল দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী ইমরান এ সিদ্দিক ও শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
পরে আইনজীবী ইমরান এ সিদ্দিক বলেন, আইনটির ২৫ ধারায় আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বা ভীতি প্রদর্শক তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ-প্রকাশ ইত্যাদি বিষয়ে বলা আছে। ৩১ ধারায় আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো ইত্যাদি অপরাধের দণ্ডের বিষয় বলা আছে। ধারা দুটিতে যে অপরাধের কথা বলা হয়েছে, তা সুস্পষ্ট নয়। ধারা দুটি সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই যুক্তিতে রিটটি করা হলে আদালত রুল দেন।
গত বছরের ৮ অক্টোবর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি করা হয়। চলতি বছরের গত ১৯ জানুয়ারি সাংবাদিক, আইনজীবী ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকসহ ৯ ব্যক্তি আইনের ২৫ ও ৩১ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন।
Discussion about this post