পুলিশ জানায়, শনিবার রাত ১১টার দিকে অটোরিকশাটি বাড়িতে রেখে পাশের সুজনের চায়ের দোকানে বসেছিলেন কামাল। এদিকে, আগের একটি মামলার অজ্ঞাতনামা আসামি ধরতে অটোরিকশায় করে চৌমুহনী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) জসিমসহ তিন পুলিশ সেখানে অভিযানে যান।
এসময় পুলিশ কামালকে ডাকলে তিনি গ্রেফতারের ভয়ে দোকান থেকে দৌড়ে বাড়ি ফেরার পথে ডোবার মধ্যে পড়ে যান। এতে পানিতে ডুবে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, নিহত ব্যক্তির পরিবারের দাবি, কামাল দৌড়ে পালানোর সময় ডোবায় পড়ে গেলে এসআই জসিম তাকে গুলি করেন। পরদিন সকালে তারা (পরিবারের লোকজন) ডোবা থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করেন।
তবে, এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে পুলিশ।
খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশারাফুজ্জামান জানান, সকালে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে তার মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
Discussion about this post