চট্টগ্রামের বাঁশখালীর বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের এক স্বাস্থ্য সেবিকাকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণের মামলায় তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আসামিরা হলেন মো. শফি আলম, মো. কালু ও আবুল হোসেন। মো.কালু এখনও পলাতক।
মঙ্গলবার হাইকোর্টের বিচারপতি ভবানী প্রসাদ সিংহ ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল কাদের ভূঁইয়া ও মমতাজ বেগম। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো.বশিরউল্লাহ।
২০০৫ সালের ১২ জুন বাঁশখালীর দক্ষিণ জলদি এলাকায় ব্র্যাকের ওই স্বাস্থ্য সেবিকা (৩০) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এরপর একই বছরের ১৪ জুন শফি আলম, মো. কালু ও আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন নির্যাতিতা।
এ মামলায় ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরে হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা। সেই আপিলের শুনানি শেষে আজ হাইকোর্ট তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন সাজা দেন।
Discussion about this post