দু’টি মহাসড়কে ১৭টি সেতু ও সাতটি কালভাটসহ একটি টোলপ্লাজা এবং দুইটি এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন নির্মাণ প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগের বিষয়ে চুক্তি সাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (০৭ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ঢাকার বনানী সেতু ভবনে সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে পরার্মক প্রতিষ্ঠান অরিয়েন্টাল ও প্যাডকোর সঙ্গে এ চুক্তি সাক্ষর হয়।
চুক্তি সাক্ষর শেষে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, ১৭টি সেতুর মধ্যে বেনাপোল মাদারীপুর সড়কে পাঁচটি সেতু, বারৈয়ায়হাট রামগড় সড়কে আটটি এবং কক্সবাজার চট্রগ্রাম সড়কে নির্মিত হবে চারটি সেতু।
আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কনসালটেন্সি সার্ভিসেস ফর ডিটেইলড ডিজাইন অ্যান্ড সুপারভিশন অব ক্রস বর্ডার রোড নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট’ শীষর্ক এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। এতে জাপান সরকার প্রায় ১৯শ’ কোটি টাকার আথিক সহায়তা দিচ্ছে।
সেতুমন্ত্রী জানান, পদ্মা সেতুকে দৃশমান করতে হলে বা বেনিফিট নিতে হলে পদ্মা সেতু নির্মাণের পাশাপাশি কালনা সেতুও নির্মাণ করতে হবে। ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ সংযোগ সড়কসহ প্রায় ৭শ’ মিটার দীর্ঘ চারলেনের কালনা সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে ৬৭২ কোটি টাকা।
চার মাসের মধ্যে কালনা সেতুর ডিজাইনসহ অন্যান্য প্রস্তুতি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শেষ করে আগামী মার্চে কাজ শুরু হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
Discussion about this post